Header Ads

Header ADS

কলমি শাকের গুনাগুন, ব্রণের সমাধান, দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান,

কলমি শাকের গুনাগুন
 কলমি শাকের উপকারিতা
 ব্রণের সমাধান, স্বপ্নদোষ এর সমাধান, দ্রুত বীর্যপাতের সমাধান,,





 সম্মানিত দর্শক, আজকে আমরা কলমি শাক সম্পর্কে জানব, কলমি শাকে কি কি গুনাগুন রয়েছে এবং এর কি কি উপকারিতা রয়েছে সে সম্পর্কে জানব। কলমি শাক একটি অবহেলিত শাক। আমাদের বাড়ির আশেপাশে পালানে বা পুকুরের আশেপাশে এই শাক গুলো পাওয়া যায়।





 কলমি শাকের গুন :
 এটি একটি স্তন্যদুগ্ধ জনক, শুক্র বর্ধক, বায়ু নাশক, কফ জনক ও বলবর্ধক শাক।

 আমাদের দেশে প্রসূতির স্তন্যদুগ্ধ বৃদ্ধির জন্য কলমির ঝোল প্রসূতিকে খেতে দেওয়া হয়।



 আর্সেনিক ওয়াভিং এর বিষ :
আর্সেনিক ও আফিং  এ দুটি বেশি বেশি পরিমাণে খেলে শরীরে বিষক্রিয়া রোগী যদি বমি করতে শুরু করে, তবে 35 থেকে 70 মিলিলিটার পরিমাণে  এ শাকের রস খাওয়ালে বিষক্রিয়া   বিনষ্ট হয়ে যায়। তখন রোগীর মৃত্যু আশঙ্কা থাকে না।



 স্তনে ফুসকা রোগ  :
কলমি শাকের পাতা ভালোভাবে বেটে তা গরম করে স্তনে লাগাতে হয় । ফুসকা পেকে গেলে, তবে কলমি পাতার রস দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে। তিন থেকে চার দিনের মধ্যে স্তনের ফোলা কমে যাবে এবং শক্ত ভাবটা নরম হয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে। তাছাড়া বসে যাওয়া দুধ তরল হয়ে বেরিয়ে আসবে।




 ফোড়ার মুখ না হলে :
 ফোঁড়া ব্রণ পেকে ভিতরে পুঁজ জমে আছে। কিন্তু ব্রণ বা ফোড়ার মুখ না হওয়ায় পুজ বের হতে পারছে না। ফলে অসহ্য যন্ত্রণা হচ্ছে। এরকম ক্ষেত্রে পুঁজ বসতে শুরু করলে কষ্ট অনেক বেড়ে যায়। কলমি শাকের ডগা ও শিখড় বেটে ফোরার ওপর  পুরো করে লাগিয়ে দিলে মুখ হয়ে পুঁজ রক্ত বের হয়ে যাবে।



 তরল বীর্য ও স্বপ্নদোষ :
 কলমি শাকের রস তিন চামচ এবং অশ্বগন্ধার মূলের গুড়া দেড় গ্রাম গরুর 1 কাপ দুধে মিশিয়ে রাতে শোবার সময় একবার করে খেলে বীর্য গাঢ় হবে এবং স্বপ্নদোষ বন্ধ হবে।

 এগুলো হচ্ছে প্রাথমিক চিকিৎসা। আর সকল সমস্যা সমাধান আল্লাহর উপর নির্ভরশীল।







Thank you watching this.

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.