কবুতরের রোগ ও প্রতিকার/Diseases and remedies of pigeons
কবুতরের রোগ ও প্রতিকার/Diseases and remedies of pigeons
অনেকের সখ কবুতর পালন করা। কিন্তু কবুতরের প্রায় ১২ মাস রোগ আছেই। অনেকের অজানার জন্য বা সামান্য একটু অলসতার কারনে সখের কবুতর রোগে ভোগে মারা যায়।
আজকে আমরা জানব কি কারনে কবুতরের রোগ হয় এবং এর প্রতিকার কি।
কবুতরের রোগের কারন/ The cause of pigeon disease:
সাধারনত খাদ্য ও পানি থেকে কবুতরের ভিতর জিবানু ও ভাইরাস প্রবেশ করে কবুতরের রোগের সৃষ্টি হয়। তাছাড়া অধিক ঠান্ডা ও অধিক গরমের কারনে কবুতরের ভিবিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। এছাড়া ছত্রাক জনিত রোগে ভোড়ে কবুতর। ভিটামিন ও খনিজ লবনের অভাব, বদ হজম, কৃমি ইত্যাদি হয়ে থাকে। তাছাড়াও অপরিষ্কার আবাস্থল, কবুতরের থাকার জায়গা অপরিষ্কার থাকলে নানান ধরনের রোগ হয়ে থাকে।
কবুতরের রোগের নাম/Name of the disease of pigeons:
- রানীক্ষেত/ Ranikhet
- বসন্ত/ Spring
- রক্ত আমাশয়/ Blood diarrhea
- ক্যাংসার/ Cancer
- হেপাটাইটিস/ Hepatitis
- কলেরা/ Cholera
- নিউমুনিয়া/ Pneumonia
কবুতরের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার / Symptoms of pigeon disease Remedy
রানীক্ষেত/ Ranikhet:
- প্রথম অবস্থায় কবুতরের খুব জ্বর হবে।
- কবুতর আস্তে আস্তে ঝিমাতে থাকবে।
- পায়খানা হয় পাতলা সাদা চুনের মতো।
- আস্তে আস্তে ওজন কমে যাবে।
- খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দেবে।
- কিছুদিন পর কবুতর মারা যেতে পারে।
প্রতিকার / Remedy:
বাচ্চার বয়স যখন ৭ বছর পূর্ণ হবে কখন বাচ্চার দুই চোখে দুই ফুটা টিকা দিতে হবে এবং যখন বয়স হবে ২১/২২ দিন তখন আবার আগের মতো করে টিকা দিতে হবে।
রক্ত আমাশয়/ Blood diarrhea:
এই রোগের কারণে কবুতর পায়খানা স্বাভাবিক ভাবে করেনা। পায়খানার সাথে রক্ত আসে।
যে কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক খাওয়ালে ভাল হয়ে যায়।
বসন্ত/ Spring
- প্রথম অবস্থায় কবুতরের খুব জ্বর হবে।
- কবুতর আস্তে আস্তে ঝিমাতে থাকবে।
- আস্তে আস্তে ওজন কমে যাবে।
- খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দেবে।
- কয়েকদিন পর চোখের ও ঠোটের আশেপাশে গুটি হয়।
- কিছুদিন পর কবুতর মারা যেতে পারে।
প্রতিকার / Remedy:
আক্রান্ত স্থানে চুন বা পটাশ আর ম্যাঙ্গানেট দিয়ে পরিষ্কার করে দিলে আস্তে আস্তে কমে যায়।
সিপ্রুসিন বা এজিথ্রোমাইসিন ভাতের সাথে বা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ালেও কামে যায়।
Thank you watching this. 👍
For job circular click here
For good story click here
For village Photos click here
For health Tips click here
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন